রবিবারের আড্ডা ৬৮ | উন্মুক্ত আড্ডা - ৪ পর্ব

in আমার বাংলা ব্লগ17 days ago

1000019632.png

ব্যানার ক্রেডিটঃ @hafizullah

আমার বাংলা ব্লগের আয়োজন রবিবারের আড্ডার নতুন সংযোজন হচ্ছে এবিবি উন্মুক্ত আড্ডা । মূলত এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে যারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকে তাদের সামনে একটা বিষয় তুলে ধরা হয়। যে সকল সদস্য স্বতঃস্ফূর্তভাবে সেই বিষয়ে কথা বলতে আগ্রহী হয়, তাদের নিয়েই মূলত এই অনুষ্ঠানটা পরিচালিত করা হয়।

তাছাড়া এই অনুষ্ঠানটি তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে, যেহেতু চার-পাঁচজন অতিথি থাকে প্রথমত দুইবারে সকল অতিথির মতামত শোনা হয়, দ্বিতীয়তঃ কিছুটা বিরতি দিয়ে উপস্থিত দর্শকদের মতামত গ্রহণ করা হয় এবং নিজেদের পছন্দের গান শোনা হয়। সর্বশেষে উপস্থিত সকল দর্শক ও শ্রোতাদের জন্য থাকে শুভেচ্ছা পুরস্কার ।

আজকের আড্ডার আলোচ্য বিষয়ঃ

গরম বাড়ার কারণ এবং করণীয় কি ? তাছাড়া শৈশবের গ্রীষ্মকালের ছুটির স্মৃতিচারণ।



1000025266.png

1000025265.png

1000025263.png

1000025262.png

প্রথম অতিথিঃ @biplob89
ভেরিফাইড সদস্য, আমার বাংলা ব্লগ
মতামতঃ মূলত রোজার পর থেকেই গরম বাড়তে শুরু করেছে, তাছাড়া লোডশেডিং তো লেগেই আছে, সব মিলিয়ে একদম জনজীবন অতিষ্ঠ। আমাদের এদিকে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস অতিক্রম হয়ে যাচ্ছে। অনেককেই দেখছি বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়ছে, তবে তাও বৃষ্টি হচ্ছে না। কয়েক বছর আগেও এমন গরম ছিল না, প্রতিনিয়ত গাছ কাটার ফলে এই অবস্থা। তবে আমাদের উচিত প্রতিনিয়ত এখন নতুন ভাবে প্রচুর গাছ লাগানো এবং সেসবের পরিচর্যা করা। আমার তো ইচ্ছা আছে এইবার বর্ষার সময়ে নিজ উদ্যোগে গাছ লাগানোর। আগে গরমের ছুটি পেলে, সেসময় বন্ধুবান্ধব মিলে প্রচুর ঘুরে বেড়াতাম, পুকুরে গোসল করতাম এবং রাত্রিবেলায় ঘুরে বেড়াতাম। সবমিলিয়ে বেশ ভালোই আনন্দে সময় কেটেছিল।

দ্বিতীয় অতিথিঃ @razuan12
ভেরিফাইড সদস্য,আমার বাংলা ব্লগ
মতামতঃঅতিরিক্ত নগরায়নের কারণে বনভূমি উজাড় হয়ে যাচ্ছে। তাছাড়া জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে প্রচুরভাবে। বর্তমান সময়ে রাস্তার দিকে তাকালে সেটা ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। রাস্তা বড় করার জন্য, রাস্তার আশেপাশের গাছপালা সবকিছু কেটে শেষ করে ফেলে দেওয়া হয়েছে, কেউ কোন গাছ লাগাচ্ছে না যার কারনে প্রচুর পরিমাণে গরম বেড়ে যাচ্ছে। তাছাড়া আরো একটি বিষয়, যদি আমরা নিজ উদ্যোগে আমাদের বাড়ির আশেপাশে যে ফাঁকা জায়গা আছে সেসব জায়গায় যদি বৃক্ষরোপণ করি তাহলে সেটা অবশ্যই ভালো। যদিও আমি ইতিমধ্যেই করেছি এবং সেই সচেতনতা সকলের মাঝেই ছড়িয়ে দিতে চাই। এছাড়াও প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে, ঠান্ডা স্থানে থাকতে হবে, তাছাড়া অধিক প্রয়োজন না হলে বাহিরে যাওয়ার দরকার নেই। আগে গরমের ছুটি পেলে, নানা বাড়িতে চলে যেতাম। তখন গিয়ে আম-কাঁঠাল খেয়ে আসতাম, এটা বেশ মজার ছিল, এখন তো আর তা হচ্ছে না।

তৃতীয় অতিথিঃ @tuhin002
ভেরিফাইড সদস্য, আমার বাংলা ব্লগ
মতামতঃ আমার নানা স্বল্প শিক্ষিত মানুষ হয়েও সেই সময়ে এক-দু বিঘা জমির উপরে বিশাল বড় বাগান করেছিল, তবে আমার মামারা দুজনেই শিক্ষিত এবং চাকরিজীবী, তাদেরকে আমি কখনো গাছ লাগাতে দেখিনি। তাছাড়া সমসাময়িক সময়ে রাস্তা বড় করার জন্য যেভাবে গাছ কাটা হয়েছে, তা আমাকে বড্ড ব্যথিত করেছে। আমার আশেপাশের জেলা গুলোতে আমি যখন আগে যেতাম, তখন অন্য রকম চিত্র ছিল এবং বর্তমান সময়ে যখন আমি যাই, সেই সুন্দর চিত্র আর নেই। এমন কি আমার নিজের উপজেলার চিত্রই পাল্টে গিয়েছে। যেভাবে গাছ কেটে উজাড় করা হয়েছে, সেভাবে তো গাছ লাগানো হয় নি। যদিও আমি নিজ উদ্যোগে আমার বাড়িতে ও আশেপাশে গাছ লাগিয়েছি, এই সচেতনতা সবার মাঝে ছড়িয়ে পড়ুক এমনটাই প্রত্যাশা ব্যক্ত করছি। এছাড়া জনসংখ্যা বৃদ্ধির ব্যাপারটা লাগামহীন, আগে ছিল সাত কোটি মানুষ সেখান থেকে হয়েছে বিশ কোটি, এই বিশ কোটি মানুষের যদি আবার প্রজনন হয়, তাহলে জনসংখ্যা বিস্ফোরণ হবে। সবকিছুই ধ্বংসের দিকে যাচ্ছে, এটা ঠিক। তবে এই ক্ষেত্রে সচেতনতা বৃদ্ধি ছাড়া কোন উপায় নেই। আমরা যখন আগে গরমের ছুটি পেতাম তখন সন্ধ্যাবেলার দিকে পড়ার টেবিলে বসতে না বসতেই বিদ্যুৎ চলে যেত, তখন আমাদের পার্শ্ববর্তী স্কুল মাঠে আমরা সবাই গিয়ে হাজির হতাম এবং সেখানে আগে থেকেই লবণ মরিচ গুড়া করে নিয়ে যেতাম এবং কাঁচা আম চুরি করে খেতাম। তাছাড়া গোল্লাছুট,কানামাছি, এমনকি চাঁদনী রাতে, আমরা লুকোচুরি ও ফুটবল পর্যন্ত খেলেছি।

চতুর্থ অতিথিঃ @tithyrani
ভেরিফাইড সদস্য, আমার বাংলা ব্লগ
মতামতঃ বিগত দু'বছর ধরে যে পরিমাণ গরম আমরা সহ্য করছি,তা চিন্তার বাহিরে। সবকিছুই মানব সৃষ্ট কারণে। প্রকৃতির উপর এতটাই টর্চার হয়েছে যে, প্রকৃতির পিঠ দেয়ালে ঠেকে গিয়েছে যার কারণে, সে এখন প্রতিশোধ নিতে শুরু করেছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধি অবশ্যই একটা কারণ, তাছাড়া প্রচুর পরিমাণে কলকারখানা সৃষ্টি, সমসাময়িক সময়ে যুদ্ধ সেখানে নিউক্লিয়ার অস্ত্র ব্যবহার কিংবা অনেক ধনী দেশ তো কৃত্রিম উপায়ে মেঘ সৃষ্টি করছে, সবমিলিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে, যার কারণে এই অবস্থা। আমাদের মত আমজনতার আসলে নিজের সচেতনতা বৃদ্ধি ছাড়া তেমন কিছুই করার নেই, সঠিক পরিবার পরিকল্পনা কিংবা নিজ উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ, তাছাড়া ইনডোর প্ল্যান্টগুলোও আমরা কিন্তু লাগাতে পারি। আমার মূলত ছোটবেলা থেকেই ঢাকাতেই বেড়ে ওঠা হয়েছে, আগে গরমের সময় বিদ্যুৎ গেলে সবাই মিলে সন্ধ্যা বেলা গল্পে মেতে উঠতাম কিংবা খেলতাম। তাছাড়া স্কুল ছুটি পেলে, গ্রামে ঘুরতে যেতাম।

পঞ্চম অতিথিঃ @alsarzilsiam
মডারেটর, আমার বাংলা ব্লগ
মতামতঃ বর্তমানে বিশ্বের বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির অনেকগুলো কারণ রয়েছে। ইতিমধ্যে দাদা কিন্তু একটি চমৎকার বিষয় বলেছেন সেসব বিষয়ে আর আমি বলছি না। আমার কাছে আরো কিছু বিষয় মনে হয় এই বিষয়ের জন্য দায়ী। সেসব বিষয়গুলো একটু আলোচনা করার চেষ্টা করছি। গাছ কাটা এবং বন উজাড় করা নিয়ে সবাই বলেছেন আমি একটু অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করছি। যেমনটা নির্গত গ্রীন হাউজ গ্যাস। বিভিন্ন ফ্যাক্টরি বা কলকারখানা থেকে যে সব বিষাক্ত গ্যাস বের হয় সেগুলো কিন্তু আমাদের বায়ুমণ্ডলের বাহিরে যেতে পারেনা, এখানে আবদ্ধ হয়ে থাকে তাই পৃথিবীর গড় উষ্ণতার দিন বেড়েই চলেছে। এছাড়াও আমাদের তৈরি যানবাহনের কালো ধোঁয়া, পৃথিবীর দুই মেরুর অঞ্চলে বরফ গলা এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণেও কিন্তু আমাদের এই পৃথিবীর উষ্ণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ১৯৮২ সালে প্লেগের সৃষ্টি হয় যেটা আমরা তা The black death নামেও চিনে থাকি। এই এল নিনো এমন একটা ভয়াবহতা সৃষ্টি করেছিল যার প্রভাব আমরা এখনো দেখতে পাচ্ছি এবং বর্তমানেও এর প্রভাব প্রখর হতে চলেছে। তবে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে সেটা হল আমাদের সূর্য। প্রতি ১১ বছর পর পর সূর্যের সাইকেলিং পূর্ণ হয় এবং এতে করে প্রতি ১১ বছর পরপর পৃথিবীর গড় উষ্ণতা বৃদ্ধি পায়। এই ১১ বছর পর অর্থাৎ আমাদের এই 2024 এবং 2025 সালেই পড়েছে অর্থাৎ এই দুই বছরে উষ্ণতা আরো বৃদ্ধি পাবে।আরো অনেকগুলো কারণ রয়েছে, তবে আমার কাছে যেগুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে সেগুলোই আলোচনা করার চেষ্টা করছি। এর থেকে প্রতিকারের তেমন কোন উপায় আমি দেখছি না, যদি না আমরা নিজেদের জায়গা থেকে সচেতনতা বৃদ্ধি করি। আমাদের এই পৃথিবীতে গাছ লাগাই এবং জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করি।গরমের দিনে আমাদের এলাকায় মূলত, আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন আমাদের গ্যাং ছিল, সন্ধ্যাবেলা বিদ্যুৎ যাওয়ার পরেই সবাই বিভিন্ন সাংকেতিক চিহ্ন দিয়ে একে অপরকে ডাকতাম, তারপরে সবাই মিলিত হয়ে খেলাধুলা করতাম কিংবা গাছের আম চুরি করে খেতাম, এভাবেই সময় কাটতো ছোটবেলায়।

তাৎক্ষণিক অতিথি ও শ্রোতার মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।



1000025270.jpg

1000025269.jpg

পুরস্কারের স্পন্সর কমিউনিটির প্রতিষ্ঠাতা @rme দাদা

মূলত এভাবেই আয়োজন করা হয়েছিল এবিবি উন্মুক্ত আড্ডা। আমাদের চিন্তাধারা প্রতিনিয়তই ব্যতিক্রম, তাই সব ব্যতিক্রম চিন্তা-ভাবনা নিয়েই আমরা এগিয়ে যেতে চাই প্রতিনিয়ত সামনের দিকে। আশাকরি আমাদের সঙ্গে সকলেই থাকবেন, এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করছি।

ধন্যবাদ সবাইকে ।

1000020537.png

ডিসকর্ড লিংক
https://discord.gg/VtARrTn6ht


20211003_112202.gif


JOIN WITH US ON DISCORD SERVER

banner-abb4.png

Follow @amarbanglablog for last updates


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  
 17 days ago 

রবিবারের উন্মুক্ত আড্ডায় সমসাময়িক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। আড্ডার অতীতের সবাই যুক্তিযুক্ত আলোচনা করেছেন। শুনে আমারও বেশ ভালো লেগেছিল। রবিবারের এই উন্মুক্ত আড্ডা আমাদের সকলকে আরো বেশি প্রাণবন্ত করে তোলে। সেই সাথে গিভওয়ে থেকে গিভ অর্জন করা সেটাও কিন্তু বেশ মজার। এছাড়াও অনুষ্ঠানটি আরও বেশি মুখরিত হয় আপনার দারুন সঞ্চালনায়।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 17 days ago 

সময় উপযোগী একটি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, এই আড্ডায় কিছু বলার সুযোগ পেয়েছি জস্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

 16 days ago 

এটা সত্য যে, গতকালকের আড্ডার বিষয়টা বেশ সময়োপযোগী ছিল, তাছাড়াও তোমার কথাগুলো ছিল বেশ যুক্তিযুক্ত।

 16 days ago 

ধন্যবাদ ভাই।

 17 days ago 

প্রত্যেক সপ্তাহের ন্যায় এই সপ্তাহে রবিবারের উন্মুক্ত আড্ডার আয়োজন করা হয়েছিল। বেশ দারুন একটি টপিকস নিয়ে এই সপ্তাহে আলোচনা করা হয়েছিল কিন্তু আমি অল্প কিছু সময় থাকতে পেরেছিলাম কারণ সোমবারে সকাল বেলায় আমার কলেজে পরীক্ষা ছিল। আমার বন্ধু বিপ্লব সহ বেশ কয়েকজন বেশ দারুন কথা বলেছিল অতিরিক্ত তাপমাত্রা সম্পর্কে সত্যিই বেশ ভালো লেগেছে আমার কাছে। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি পোস্ট তৈরি করার জন্য।

 17 days ago 

রবিবারের আড্ডায় আমার প্রথম অংশ গ্রহণ। কিন্তু এই পর্বে অংশ গ্রহণ করে মনে হচ্ছে যে আমি আরও আগে এই প্রোগ্রামটিতে অংশ গ্রহণ না করায় অনেক কিছু মিস করে ফেলেছি। আশা করি এবার হতে রবিবারের আড্ডা প্রোগ্রামটিতে অংশ গ্রহন করবো। ধন্যবাদ আমাকে পুরুস্কৃত করার জন্য।

 17 days ago 

অনেক ভালো লাগলো প্রতিবারের মতো রবিবারের আড্ডাটি আপনি খুব সুন্দরভাবে বিস্তারিত আবারও তুলে ধরলেন। যদিও গত রবিবারের উন্মুক্ত আড্ডায় অংশগ্রহণ করতে পারি নাই। কিন্তু আপনার লেখাগুলো বিস্তারিত পড়ে বুঝতে পারলাম বেশ সুন্দর একটি মুহূর্ত ছিল। সবার খুব সুন্দর সুন্দর মতামত জানতে পেরে আমারও বেশ ভালো লেগেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 17 days ago 

প্রতি সপ্তাহের ন্যায় এ সপ্তাহেও রবিবারের উন্মুক্ত আড্ডা হয়েছিল। ইতিপূর্বে আমি কখনো রবিবারের আড্ডায় কথা বলিনি। কিন্তু কালকের যে বিষয় ছিল এ বিষয়ে কথা না বলে আর থাকতে পারলাম না। কালকে এখানে আমরা পাঁচজন পার্টিসিপেট করেছিলাম। পাঁচ জনের মধ্যে প্রথম অতিথি আমি ছিলাম বিষয়টা খুবই আনন্দের একটা বিষয়। আর এই রবিবারে উন্মুক্ত আড্ডায় কথা বলতে পেরে এবং কথা বলার সুযোগ পেয়ে খুবই ভালো লেগেছে আমার। আরো খুশির একটা বিষয় হচ্ছে আমাদেরকে সম্মানিত করার জন্য। সব সময় আমার বাংলা ব্লগে আছি থাকবো ইনশাল্লাহ।

 16 days ago 

আপনি বেশ সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন, কেননা সবাই যদি প্রথমত এগিয়ে আসে, তাহলেই সবকিছু সুন্দর হয়।

 17 days ago (edited)

এবারের রবিবারের উন্মুক্ত আড্ডায় অংশগ্রহণ ই উন্মুক্ত আড্ডা শুরু হবার পর আমার প্রথম অংশগ্রহণ। যেহেতু সমসাময়িক বিষয় নিয়েই আড্ডাটি ছিলো, তাই নিজের চিন্তা ভাবনা গুলো এবং নিজের ছোটবেলার গরমকালের স্মৃতি সকলের সাথে ভাগ করে নিলাম। এই আড্ডায় অংশগ্রহণ করে আমার ভীষণ ভালো লেগেছে।

 16 days ago 

আপনার কথা কিন্তু বেশ যুক্তিযুক্ত ছিল আড্ডায় , তাছাড়া আমরাও আপনাকে অতিথি হিসেবে পেয়ে বেশ ভালো বোধ করেছিলাম।

 17 days ago 

এবারের উন্মুক্ত আড্ডার বিষয়বস্তু দারুণ ছিল। আর খুবই গুরুত্বপূর্ণ মতামত গুলো জানতে পেরেছি। এছাড়া সবাই নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ মতামত তুলে ধরেছে। সেই সাথে দাদাও নিজের মতামত উপস্থাপন করেছেন। ভাইয়া আপনার পোস্ট পড়ে অনেক ভালো লাগলো।

Coin Marketplace

STEEM 0.27
TRX 0.13
JST 0.032
BTC 65852.33
ETH 2958.72
USDT 1.00
SBD 3.73